ইবনে সিনা হাসপাতাল ধানমন্ডি দীর্ঘদিন ধরেই একটি নির্ভরযোগ্য স্বাস্থ্যসেবার নাম হিসেবে পরিচিত। রাজধানী ঢাকার ধানমন্ডি এলাকায় অবস্থিত এই প্রতিষ্ঠানটি বহু বছর ধরে দেশের মানুষকে সেবা দিয়ে আসছে এবং প্রতি বছর হাজারো রোগী এখানে চিকিৎসা নিতে আসেন। হাসপাতালটির একটি বড় আকর্ষণ হল এখানকার অভিজ্ঞ, শিক্ষিত এবং বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক দল। অনেকেই গুগলে বা ফেসবুকে অনুসন্ধান করেন ইবনে সিনা হাসপাতাল ধানমন্ডি ডাক্তার লিস্ট, যাতে করে নির্দিষ্ট রোগের জন্য সঠিক বিভাগের ডাক্তারকে খুঁজে নেওয়া যায়।
এই হাসপাতালটিতে প্রায় সব ধরনের মেডিকেল ও সার্জিক্যাল বিভাগের চিকিৎসক উপস্থিত থাকেন। কার্ডিওলজি, অর্থোপেডিকস, নিউরোসার্জারি, গ্যাস্ট্রোএন্টেরোলজি, ডার্মাটোলজি, ইউরোলজি, গাইনোকোলজি, শিশু রোগ, ক্যান্সার, চর্মরোগ, ইএনটি, চক্ষু, মনোরোগ, এবং আরও অনেক বিশেষায়িত বিভাগে রোগ নির্ণয় ও চিকিৎসার ব্যবস্থা রয়েছে। বেশিরভাগ ডাক্তারই দেশের সেরা মেডিকেল কলেজগুলো থেকে উচ্চতর ডিগ্রি প্রাপ্ত এবং অনেকেই সরকারি ও বেসরকারি মেডিকেল কলেজে অধ্যাপক হিসেবেও কাজ করছেন।
রোগীরা সাধারণত এই হাসপাতালে যান নির্দিষ্ট সমস্যা নিয়ে এবং আগেভাগেই ডাক্তার নির্বাচন করে নিয়ে যান। অনেকে আবার জরুরি অবস্থা বা রেফারেন্স অনুযায়ী সেখানকার অন-ডিউটি চিকিৎসকের সেবা নেন। বিশেষজ্ঞ ডাক্তারদের সময়সূচি প্রতিদিন পরিবর্তিত হতে পারে, তাই কেউ যদি নিশ্চিতভাবে কোনো ডাক্তারকে দেখাতে চান, তবে ফোন বা অনলাইন মাধ্যমে সিরিয়াল কনফার্ম করে নেওয়াই ভালো।
সোশ্যাল মিডিয়া, হেলথ ফোরাম বা রোগী অভিজ্ঞতা-ভিত্তিক গ্রুপগুলোতে অনেকেই তাদের অভিজ্ঞতা শেয়ার করে থাকেন, যেখানে ডাক্তারদের পেশাদারিত্ব, রোগ নির্ণয় দক্ষতা, ব্যবহারবিধি ইত্যাদি সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যায়। এই অভিজ্ঞতাগুলো নতুন রোগীদের জন্য দিকনির্দেশনা হিসেবে কাজ করে।
তবে সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য তথ্য পাওয়া যায় হাসপাতালের সরাসরি হেল্প ডেস্ক বা অফিসিয়াল কল সেন্টার থেকে। সেখানে প্রতিদিনের উপস্থিত ডাক্তার তালিকা, চেম্বার সময়সূচি এবং অ্যাপয়েন্টমেন্ট সম্পর্কিত তথ্য দেওয়া হয়। যেহেতু চিকিৎসা একটি গুরুত্বপূর্ণ ও স্পর্শকাতর বিষয়, তাই ডাক্তার নির্বাচন এবং সময় নির্ধারণে সচেতনতা রাখা অত্যন্ত জরুরি।
এই হাসপাতালটিতে প্রায় সব ধরনের মেডিকেল ও সার্জিক্যাল বিভাগের চিকিৎসক উপস্থিত থাকেন। কার্ডিওলজি, অর্থোপেডিকস, নিউরোসার্জারি, গ্যাস্ট্রোএন্টেরোলজি, ডার্মাটোলজি, ইউরোলজি, গাইনোকোলজি, শিশু রোগ, ক্যান্সার, চর্মরোগ, ইএনটি, চক্ষু, মনোরোগ, এবং আরও অনেক বিশেষায়িত বিভাগে রোগ নির্ণয় ও চিকিৎসার ব্যবস্থা রয়েছে। বেশিরভাগ ডাক্তারই দেশের সেরা মেডিকেল কলেজগুলো থেকে উচ্চতর ডিগ্রি প্রাপ্ত এবং অনেকেই সরকারি ও বেসরকারি মেডিকেল কলেজে অধ্যাপক হিসেবেও কাজ করছেন।
রোগীরা সাধারণত এই হাসপাতালে যান নির্দিষ্ট সমস্যা নিয়ে এবং আগেভাগেই ডাক্তার নির্বাচন করে নিয়ে যান। অনেকে আবার জরুরি অবস্থা বা রেফারেন্স অনুযায়ী সেখানকার অন-ডিউটি চিকিৎসকের সেবা নেন। বিশেষজ্ঞ ডাক্তারদের সময়সূচি প্রতিদিন পরিবর্তিত হতে পারে, তাই কেউ যদি নিশ্চিতভাবে কোনো ডাক্তারকে দেখাতে চান, তবে ফোন বা অনলাইন মাধ্যমে সিরিয়াল কনফার্ম করে নেওয়াই ভালো।
সোশ্যাল মিডিয়া, হেলথ ফোরাম বা রোগী অভিজ্ঞতা-ভিত্তিক গ্রুপগুলোতে অনেকেই তাদের অভিজ্ঞতা শেয়ার করে থাকেন, যেখানে ডাক্তারদের পেশাদারিত্ব, রোগ নির্ণয় দক্ষতা, ব্যবহারবিধি ইত্যাদি সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যায়। এই অভিজ্ঞতাগুলো নতুন রোগীদের জন্য দিকনির্দেশনা হিসেবে কাজ করে।
তবে সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য তথ্য পাওয়া যায় হাসপাতালের সরাসরি হেল্প ডেস্ক বা অফিসিয়াল কল সেন্টার থেকে। সেখানে প্রতিদিনের উপস্থিত ডাক্তার তালিকা, চেম্বার সময়সূচি এবং অ্যাপয়েন্টমেন্ট সম্পর্কিত তথ্য দেওয়া হয়। যেহেতু চিকিৎসা একটি গুরুত্বপূর্ণ ও স্পর্শকাতর বিষয়, তাই ডাক্তার নির্বাচন এবং সময় নির্ধারণে সচেতনতা রাখা অত্যন্ত জরুরি।